Header Ads

সেনজিন ভিসার আবেদনের নিয়ম

৪-৮-২০১৮
# সেইনজিন ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করার প্রাথমিক ধারনা । 

১. দুইটি ভিসা ফর্ম পূর্ন করা (ক) vfs global http://www.vfsglobal.com থেকে (খ) অপরটি যে দেশের জন্য আবেদন করবেন সে দেশের ওয়েব সাইট থেকে 



২. (ক) চাকরিজীবি হলে =  কতদিন থেকে কতদিন পর্যন্ত চাকরি করেন , বেতন কত, ইউরোপ জাইতে মালিকের অনুমতি ইত্যাদি উল্লেখ করে ১ টি চিঠি। টেক্স পেপার

(খ) নিজের ব্যাবসা থাকলে = ব্যবসার প্রমান, টেক্স সার্টিফিকেট , যতদিন ধরে টেক্স দিতেছেন তার প্রমান, ট্রেড লাইসেন্স ।

(গ) ছাত্র হলে = কলেজের ভর্তি সার্টিফিকেট , কলেজ থেকে চিঠি ইহা উল্লেখ করে যে ছাত্রটি এই তারিখ থেকে এই তারিখ পর্যন্ত ইউরোপের অমুক দেশে ভিজিটে চায় আমরা তার অনুমতি দিলাম। 

৩. যতেষ্ট অর্থ = (ক) যে দেশে বেরাতে জাইতে চান সেখানের সব খরছ বহন করার মত ক্ষমতা আপনার আছে তা দেখাতে হবে যেমন বাংলাদেশের আট / দশ লক্ষ্য টাকা, ৬ মাসের ব্যাংক ষ্টেইটমেন্ট ফাইল জমা দেওয়ার দুই তিন দিন আগে ব্যাংক থেকে আনতে হবে , ক্রেডিট কার্ড, নগদ, ট্রাভেল চেক , কোন প্রপার্টি থাকতে তার মূল্য উল্লেখ করে জমা দিলে কেইস শক্ত হবে। 
(খ) ছাত্রের ব্যংক এস্টেইটমেন্ট না থাকলে= যে অর্থ দিয়ে সাহায্য করবেন তার স্পনসর লেটারে উল্লেখ করতে হবে  তিনি কি চাকরি করেন, আয়ের উৎস , ব্যাংক এস্টেইটমেন্ট,  সম্পর্ক , relative to sign an ‘official affidavit of support (‘ corresponding office in his / her place of residence)
৪. ফেমেলি রেজিস্টেশন দেওয়া = যেমন পরিবারে কতজন সদস্য আছে তার বিবরন ।

৫. পাসপোর্ট = কম পক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে ।

৬. ছবি = ২ কপি

৭. ট্রাভেল ইন্সুরেন্স = সেনজেইন অনুমদিতি কম্পানি থেকে কার্ড বানাতে হবে এবং মেয়াদ থাকতে হবে। ( নিম্নের লিংক ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কিনলে ভিসা না পাইলে মানি ফেরত দিবে https://www.mawista.com )

৮. ইন্ভাইটেশন লেটার = (ক) কোন আত্থীয় বা পরিচিত এই বলে একটে চিঠি দিবে যে আমি তার সকল প্রকার ভরণ পোষন করব , তার বেতন সিলিফ , নাম , পাসপোর্ট , রেসিডেন্সি কার্ড ,ঘরের ঠিকানা ইত্যাদি দিয়ে।  
(খ) অথবা হোটেল বুকিং=  হোটেলের নাম , ঠিকানা , পরিশোধিত হোটেল বুকিং পেপার ইত্যাদি ।

৯. বিমান ঠিকেট= সেনজিন এলাকায় যাওয়া আসার কনফার্ম বিমান টিকেট দেখাতে হবে ।  ( বিমান , হোটেল ও  ট্রাভেল ইন্সুরেন্সের জন্য লিংক https://visareservation.com )

১০. কবার লেটার = এই চিঠিতে যুক্তির মাধ্যমে উল্লেখ  করতে হবে যে আমি বেড়ানোর পর ফিরত আসব , কেন ভিজিট করতেছি , কোন কোন জায়গায় কোন দিন থাকবেন , সেনজিন অন্য দেশে ভিজিট করতে হলে কোথায় থাকবেন কোথায় বেড়াবেন তা বিস্তারিত বলতে হবে। 

১১. বিবিধ= (১) এম্বেসি থেকে এপয়েন্ট নিয়ে ফাইল জমা দিতে হবে ( বাংলাদেশ থেকে এম্বাসি সম্পর্কে জানতে লিংক https://www.visathing.com )
(২) ১৫ দিন বা বেশি দিন লাগতে পারে ভিসা পাইতে (৩) নিজ দেশে এম্ভাসি না থাকতে খোঁজ নিতে হবে অন্য কোন দেশের এম্ভাসির মাধ্যমে ফাইল জমা দেওয়া জায় কিনা (৪) অন্য কোন দেশের ভিজিট রেকর্ড থাকলে ভাল হয়
(৫) নিশ্চিত হতে হবে যে সকল ডকুমেন্ট দিচ্ছেন তা আসল।

No comments

Powered by Blogger.